বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৯

Patient found hanging in hospital toilet in Sherpur



Health Desk- Nov 01, 2019: A male patient has been found hanging from the ventilator of a toilet at the Sadar Hospital in Sherpur district.
The incident occurred around 10pm on Wednesday, reports UNB.
The deceased is Abdul Malek, 65, a resident of Lasmanpur village in Sherpur Sadar upazila.
Abdullah al Mamun, officer-in-charge (OC) of Sherpur police station, confirmed the matter.
He said: “Malek got admitted to the hospital on Saturday after being diagnosed with a urinary tract infection.”
“On Wednesday night, his wife found him hanging from the ventilator of the toilet.”
Later, police recovered the body and sent it to the hospital morgue for autopsy.
The cause of death is still not known. However, police suspect that Malek might have killed himself.
http://amarhealth.com/Health-Crime/4611/PatientfoundhanginginhospitaltoiletinSherpur

Free cancer screening for 400 DNCC cleaners



Health Desk-31 Oct, 2019: Dhaka North City Corporation (DNCC) mayor Atiqul Islam inaugurated a cancer screening programme for the cleaners of the city corporation at a community center in the capital’s Mirpur on Wednesday.
The city corporation and the Anwer Khan Modern Medical College Hospital have arranged the free cancer screening for 400 cleaners. 
Addressing the programme, the mayor said, “Our cleaners keep our city clean. Sound health of the cleaners is a must to enhance their work spirit. Non-government organisations can come forward for the development of their life standard and the fulfillment of their fundamental rights, including medication and insurance.”    
“Prime Minister Sheikh Hasina directed me to build houses for the cleansers. Following the direction, we have already started building multistoried apartments and schools in Gabtoli,” he said.
Mayor Atiqul urged the cleaners to carry out their duties with sincerity.  Ward councilor Abu Taher, reserved seat ward councilor Razia Sultana Eti, chief waste management officer Captain Md Manzur Hossain and Brig General Mominur Rahman Mamun, among others, attended the inaugural ceremony.



৩১ অক্টোবর’৭১: মুক্তিবাহিনী কুমিল্লায় পাকবাহিনীর কটেশ্বর ঘাঁটি আক্রমণ করে


ডেস্ক রিপোর্ট: ৩১ অক্টোবর’ ১৯: ১৯৭১ সালের ৩১ অক্টোবর মুক্তিবাহিনী কুমিল্লায় পাকহানাদার বাহিনীর কটেশ্বর ঘাঁটি আক্রমণ করে। এতে পাকসেনা আর্টিলারী ও মর্টারের সাহায্যে পাল্টা আক্রমণ চালালে উভয়পক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়। প্রায় একঘন্টা ব্যাপী এই যুদ্ধে পাকবাহিনীর ৭ জন সৈন্য নিহত হয়। অপরদিকে মুক্তিবাহিনীর একজন যোদ্ধা আহত হন।
২নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর একদল যোদ্ধা লক্ষ্মীপুরে অবস্থানরত রাজাকারদের ওপর তীব্র আক্রমণ চালায়। এতে ৪ জন রাজাকার নিহত হয়। মুক্তিযোদ্ধারা নিরাপদে নিজেদের ঘাঁটিতে ফিরে আসে।
‘সানডে টাইমস পত্রিকায় বাংলাদেশস্থ প্রতিনিধি জানান, প্রায় ৮ শতাধিক গেরিলা সম্প্রতি ঢাকা শহরের কর্মব্যস্ত অঞ্চলে একের পর এক আক্রমণ চালিয়েছে। গেরিলাদের আক্রমণের ফলে পাকবাহিনী বিমানঘাঁটি যাওয়ার পথে পিল বক্স তৈরী করেছে এবং পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ওয়েজের বিমানগুলি ওঠানামার পদ্ধতিও বদলে গেছে।
এতদিন পর্যন্ত বোয়িং বিমানগুলি সব আলো জ্বেলে ঢাকা বিমানঘাঁটিতে বিতরণ করতো। কিন্তু এখন বিমানগুলি যথাসম্ভব বিনা আলোয় জলের উপর দিয়ে উড়ে গিয়ে বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে।ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথের মধ্যে পাক-ভারত সঙ্কট ও বাংলাদেশ বিষয়ের ওপর আনুষ্ঠানিক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৯

ক্যামেরুনে ভূমিধসে ২৬ শিশুসহ ৪২ জনের প্রাণহানি




স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩১ অক্টোবর ২০১৯: অতিবৃষ্টির কারণে ভূমিধসে মধ্য আফ্রিকার দেশ ক্যামেরুনে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৪২ জন। এদের মধ্যে ২৬ জন শিশু ও ৪ জন সন্তানসম্ভবা নারীও আছেন। খবর সিএনএন’র।
জানা গেছে, ভূমিধসে অনেকে নিখোঁজ থাকায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এখনও চাপা পড়া মাটি ও ধ্বংসস্তুপের নিচে প্রাণের সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা।
সোমবার স্থানীয় সময় রাত ১০টায় পশ্চিমাঞ্চলের বাফৌসাম শহরে প্রবল বৃষ্টিপাতে ধসে পড়ে পাহাড়ের একাংশ। এসময় অনেকেই ঘুমিয়ে পড়েন ওই এলাকায়। তাই ধসের সময় শিশুদের নিয়ে সরে যাওয়ার সময় পাননি কেউ।
এই ঘটনায় শোকাবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দেশটিতে। নিহতদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পল বিয়া। 
খবরে বলা হয়, নিখোঁজদের সন্ধানে বৃহস্পতিবার তৃতীয়দিনের উদ্ধার কার্যক্রমে আরও কর্মী যোগ দেবেন।

পাকিস্তানে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নিহত ৬২


স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩১ অক্টোবর ২০১৯: পাকিস্তানের লিয়াকতপুর শহরের কাছে তেজগাম নামের একটি ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬২ জনে দাঁড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার জেলা কমিশনার রাহিম ইয়ার খান এমন তথ্য দিয়েছেন।
ডন অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে। হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, ১০টি মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে।
হতাহতদের লিয়াকতপুরের ডিএইচকিউ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। জেলা রেসকিউ সার্ভিসের প্রধান বাকির হোসেন জিয়ো টেলিভিশনকে এই নিহতের খবর নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এছাড়াও ১৫ জন আহত হয়েছেন। আগুন থেকে পালাতে গিয়ে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়ে অধিকাংশ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ট্রেনটি দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর করাচি থেকে লাহোরে যাচ্ছিল। তখন এক যাত্রীর গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
পাঞ্জাব প্রদেশের দক্ষিণে রহিম ইয়ার খান শহরের কাছে এই বিস্ফোরণে ট্রেনটির তিনটি বগি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
জেলা পুলিশ কর্মকর্তা সর্দার মুহাম্মদ আমির তৈমুর খান প্রথমে নিহতের সংখ্যা ২৫ বলে উল্লেখ করেন, পরে তা ৪৬ জনে গিয়ে দাঁড়ায়। এখন ৬২ জন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করা হচ্ছে।
পাকিস্তান রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলেন, একটি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
যে কোচে বিস্ফোরণটি ঘটেছে, সেটি তাবলীগ জামাতের এক লোক বুকিং নিয়েছিলেন। সকালের নাস্তা তৈরিতে তিনি গ্যাস স্টোভে ডিম সিদ্ধ করছিলেন, তখনই বিকট বিস্ফোরণে চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
পাকিস্তানের রেলওয়েমন্ত্রী শেখ রশিদও এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এতে ট্রেনে আরও দুটি কোচ গ্রাস করে নেয় আগুন। ইমার্জেন্সি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে বলে খবরে বলা হয়েছে।
পাকিস্তানের আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে জানা গেছে, আহতদের উদ্ধার করতে সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারও মুলতান থেকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।

সন্তানের শরীরে কৃমি থাকার লক্ষণ


স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩১ অক্টোবর ২০১৯: একাধিক গবেষণা থেকে জানা যায়, প্রায় ৮৫ শতাংশ মানুষের পেটে কৃমি থাকে। তবে কৃমির মাত্রা বেড়ে গেলেই শরীরে সমস্যা সৃষ্টি হয়। অতিরিক্ত কৃমির কারণে শরীরে রক্তাল্পতা এবং আয়রন ডেফিশিয়েন্সির আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়। এমন কি শরীরে রক্তের পরিমাণ কমতে কমতে অ্যানিমিয়া হতে পারে এবং স্মৃতিভ্রম হওয়ার আশঙ্কাও সৃষ্টি করতে পারে এই কৃমি থেকে। আবার শিশুদেরকে অমনোযোগী করে তুলে কৃমি। আর কৃমির সমস্যা থাকলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় শিশুর শরীরের বৃদ্ধি প্রক্রিয়াও।
শিশুরা কৃমিতে বেশি আক্রান্ত হয়। মাঝে মধ্যেই পেটে ব্যথা এবং হঠাৎ হঠাৎ মাথার যন্ত্রণায় ভোগে শিশুরা। আবার পর্যাপ্ত ঘুমানোর পরও অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। এসবের কারণ হতে পারে কৃমি। এসব সম্পর্কে ধারণা না থাকায় অনেক সময় অভিভাবকরা চিন্তায় পড়েন। তাই আসুন কৃমির কয়েকটি উপসর্গ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক...
* মিষ্টি জাতীয় খাদ্য খাওয়ার ইচ্ছা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়াও কৃমি হওয়ার লক্ষণ।
* সন্তান ঘুমালে যদি মুখ থেকে লালা পড়ে, তখন বুঝে নিবেন সন্তানের শরীরে কৃমি বাসা বাঁধছে।
* শরীরে কৃমি থাকলে আঘাত না লাগা সত্ত্বেও মাড়ি থেকে রক্তপাত ঘটে।
* কৃমির কারণে সামান্য পরিশ্রমেই ক্লান্ত হয়ে যায়।
* ত্বকে ঘন ঘন র‌্যাশ বা চুলকুনির সমস্যা তৈরি হয় কৃমি থেকে।
* খাওয়ার ব্যাপারে অনিহা বা খিদে না পাওয়ার কারণও কৃমি।
* হাত-পা ব্যথা বা দুর্বল বোধ করাও কৃমির জন্য হতে পারে।
মার্কিন চিকিৎসক আব্রাম বেরের মতে, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে কৃমির সমস্যা সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এবার সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক...
কাঁচা হলুদ: কাঁচা হলুদ আমাদের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। কৃমির সমস্যার সমাধানে এটি অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। তাই শিশুকে অল্প অল্প করে কাঁচা হলুদ খেতে দিন।
কাঁচা রসুন: কাঁচা রসুনে প্রায় ২০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ৬০ ধরনের ফাঙ্গাস মেরে ফেলার ক্ষমতা রয়েছে। তাই শিশুকে নিয়মিত কাঁচা রসুনের কুচি খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। উপকার পাবেন।
পেঁপে: পেটের সমস্যা দূর করতে পেঁপে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। যে কোন ধরনের কৃমি সমস্যায় পেঁপের বীজ দুর্দান্ত কার্যকর! কৃমির সমস্যায় দ্রুত ফল পেতে পেঁপে এবং মধু মিশিয়ে শিশুকে খাওয়াতে পারেন।
আদা: আদা হজমের সমস্ত রকমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান! হজমের সমস্যা, অ্যাসিডিটি, পেটে ইনফেকশন ইত্যাদি দূর করতে আদার জুড়ি মেলা ভার! শিশুকে সামান্য পরিমাণে কাঁচা আদার রস খালি পেটে খাওয়াতে পারলে কৃমির সমস্যায় দ্রুত ফল পাবেন।
শশার বীজ: ফিতাকৃমির সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে শশার বীজ অত্যন্ত কার্যকর! শশার বীজকে শুকিয়ে গুঁড়া করে প্রতিদিন এক চামচ করে খাওয়াতে পারলে কৃমির সমস্যায় দ্রুত ফল পাওয়া সম্ভব।
উল্লেখিত উপায়গুলো কার্যকর হলেও শিশুকে এগুলোর কোনটি একটানা বেশি দিন খাওয়ানো উচিত নয়। সমস্যা বেশি মনে হলে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

হঠাৎ বিকট শব্দ, ঝরে গেল সাত শিশুর প্রাণ




স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩১ অক্টোবর ২০১৯: হঠাৎ বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা। কিছু বুঝে ওঠার আগে ভয়াল বিস্ফোরণ ছিন্ন-ভিন্ন করে দেয় সাতটি দেহ। বেলুন কিনতে এসে বেলুনের হাওয়ার মতোই বিলীন হয়ে গেল সাতটি শিশুর প্রাণ। বুধবার বিকালে মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে রাজধানীর মিরপুরের রূপনগর আবাসিক এলাকায়। এ ঘটনায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রায় এক ব্যক্তি মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে গ্যাস বেলুন বিক্রি করেন। ঘটনার দিন বিকালে ফজর মাতবরের বস্তির সামনে বেলুন বিক্রি করছিলেন তিনি। তাকে দেখেই ঘিরে ধরে বস্তির শিশুরা। তখন সিলিন্ডারে পাউডার জাতীয় কিছু ভরছিলেন ওই বিক্রেতা। এরপরই হঠাৎ বিকট শব্দে ওই সিলিন্ডারটি বিস্ফোরিত হয়। বিস্ফোরণের সঙ্গে সঙ্গে আশপাশে থাকা ১০-১২ জন প্রায় ১৫ ফুট দূরে ছিটকে পড়ে। পরে ঘটনাস্থলে চার শিশুর ছিন্ন-ভিন্ন দেহ পরে থাকে। পেটে আঘাত পাওয়া এক শিশু মাটিতে লুটিয়ে পড়ে মৃত্যুবরণ করে।
এ দিকে, বিস্ফোরণে আহত নারী জান্নাত বেগমের স্বামী নজরুল ইসলাম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, বিকালে বাজার থেকে ফেরার পথে ১১ নম্বরের সড়কে আসা মাত্রই বিস্ফোরণ হয়। এতে সঙ্গে সঙ্গেই তার স্ত্রীর ডান হাতের একটি অংশ উড়ে গেছে।
অপরদিকে বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরে সেখান থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যায়। আহতদের ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হতাহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের আশ্বাস প্রতিমন্ত্রীর:
বিস্ফোরণের ঘটনার পরপরই হতাহতদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান। হতাহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এ সময় প্রায়ই রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটছে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিষয়টিতে একটি নীতিমালা রয়েছে। তবে, এই নীতিমালাটি কতটা কার্যকর তা মন্ত্রীপরিষদে বৈঠকে আলোচনা করা হবে।

তিন লাখ মানুষের সেবায় চার চিকিৎসক


স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩১ অক্টোবর ২০১৯: কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় তিন লাখ মানুষের চিকিৎসা সেবায় ভরসা এখন মাত্র ৪ চিকিৎসক। প্রয়োজনীয় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন জনসাধারণ। ২১ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পদ থাকলেও মাত্র চারজন চিকিৎসক রোগীদের সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। অ্যাম্বুলেন্সসহ আধুনিক যন্ত্রপাতি থাকলেও চিকিৎসক ও জনবল সংকটের কারণে জনসাধারণকে চাহিদা অনুসারে সেবা প্রদান করা যাচ্ছে না। এদিকে রোগীর উপচেপড়া ভিড় সামলাতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জমির মো. হাসিবুস সাত্তার দাপ্তরিক কাজের পাশাপাশি আউটডোর ও ইনডোরে সেবা প্রদান করে আসছেন।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ২০১২ সালে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত হয় এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। তবে চিকিৎসকসহ জনবল সংকট ও সরঞ্জামাদি না থাকায় কার্যক্রম চলছে ৩১ শয্যার। ২১ জন চিকিৎসকের বিপরীতে চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র চারজন। নেই কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। একজন গাইনি বিশেষজ্ঞ ছিলেন তিনিও কিছুদিন হলো বদলি হয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে এখন তীব্র চিকিৎসক সংকট চলছে। প্রতিদিন আউটডোরে গড়ে ৪০০ থেকে ৪৫০ জন রোগী আসেন চিকিৎসা নিতে। বিশাল এ রোগীর বহর সামলাতে হিমশিম খেতে হয় ওই চার চিকিৎসককে। তাছাড়া এ উপজেলায় কোনো প্রাইভেট হাসপাতাল না থাকায় বিশাল এ জনগোষ্ঠীর একমাত্র ভরসা এ হাসপাতাল। এক্স-রে মেশিন, ইসিজি, আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনসহ যাবতীয় মেশিনপত্র থাকলেও প্রয়োজনীয় জনবল সংকটের কারণে এর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন উপজেলাবাসী। গত এক বছরেও বেশি সময় ধরে এ হাসপাতালে চলছে চিকিৎসকসহ জনবল সংকট। শিগগিরই এ হাসপাতালে চাহিদা অনুসারে চিকিৎসক ও জনবল পোস্টিং দেয়ার দাবি এলাকার জনসাধারণের।http://bangla.amarhealth.com/healthcrime/14176/-----

শিশুর দৈহিক বৃদ্ধিতে চুন


স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩১ অক্টোবর ২০১৯:  শিশুর দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধিতে চুনের (পানের সাথে যে চুন খাওয়া হয়) ভালো ভূমিকা রয়েছে। কেননা চুনে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। মটরদানার সমপরিমাণ চুন দই বা ডালের সাথে মিশিয়ে শিশুকে (বয়স সাত-আট বছরের পর থেকে) খাওয়ালে তার দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধি পেতে সহায়ক হয়। এ ছাড়া চুন শিশুর মস্তিষ্ককেও শক্তিশালী করে। চুনের আরো অনেক উপকারী দিক রয়েছে। যেমন- অন্তঃসত্ত্বা নারীর শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে বিভিন্ন তরল খাবারের সাথে একটুখানি চুন মিশিয়ে তাকে খাওয়ানো যায়। কাঁধ ও হাঁটুর ব্যথাও চুন সেবনে ভালো হয়।
এছাড়া হাড়ের সমস্যা, স্পন্ডিলাইসিসের মতো মারাত্মক রোগ (যে কারণে মেরুদণ্ডের চাকতি সরে যায় এবং ব্যথা হয়) চুনের ব্যবহারে কিছুটা ঠিক হতে পারে! ভেঙে যাওয়া হাড় দ্রুত জোড়া লাগাতেও চুন সহায়ক ভূমিকা পালন করে। হাড় ভাঙলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে মটরদানা পরিমাণ চুন এক গ্লাস পানিতে গুলিয়ে সেবন করতে হয়। এতে হাড় দ্রুত জোড়া লাগে। জন্ডিসের জন্য সবচেয়ে ভালো পথ্য হলো চুন। আখের রসের সাথে মটরদানার সমপরিমাণ চুন গুলিয়ে দিনে দু-তিনবার পান করলে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যায়। মুখে ঘা হলে চুন মিশানো পানি দিয়ে কুলকুচি করলে ঘা দ্রুত নিরাময় হয়।http://bangla.amarhealth.com/tips/14174/---

বন্যা ঝুঁকিতে বিশ্বের ৩০ কোটি মানুষ


স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩১ অক্টোবর ২০১৯:  জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ঝুঁকির মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলছে। আশঙ্কার চেয়ে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির এ হার প্রায় চার গুণ বেশি। ২০৫০ সালের মধ্যে ৩০ কোটি মানুষ বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে। মঙ্গলবার বিজ্ঞান সাময়িকী ন্যাচার কমিউনিকেশন্সে প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাইমেট সেন্ট্রাল অর্গানাইজেশনের গবেষণায় এমন আশঙ্কার কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানো না গেলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ৪ কোটি ২০ লাখ মানুষ প্রতিবছর বন্যার ঝুঁকিতে থাকবেন। এছাড়া আগামী তিন দশকের মধ্যে ভারতের মুম্বাই, থাইল্যান্ডের ব্যাংকক এবং চীনের সাংহাই শহর পানিতে তলিয়ে যাবে। গবেষণা প্রতিবেদনে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমানো এবং উপকূলীয় প্রতিরক্ষা জোরালো করার ওপর জোর দেয়া হয়েছে। অন্যথায় ২০৫০ সাল নাগাদ ৩০ কোটি মানুষের বসতির জমি বছরে অন্তত একবার ডুবে যাবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে। আর ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে বছরে বন্যার পরিমাণ বাড়বে আটগুণ। আরও বলা হয়, ২১০০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না আনা হলে ঝুঁকির মুখে পড়বেন ৬৩ কোটি মানুষ।
দৃশ্যত জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন আসবে এশিয়ায়। শুধু এ মহাদেশে ঝুঁকিতে পড়বেন ২৩ কোটি ৭০ লাখ মানুষ। ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে বার্ষিক বন্যার পরিমাণ বাড়বে আটগুণ, ভারতে সাতগুণ আর চীনে বাড়বে তিনগুণ। ফলে ৩০ বছরের মধ্যে পানির তলে হারিয়ে যাবে বিশ্বের অন্যতম তিন বৃহত্তম শহর মুম্বাই, ব্যাংকক ও সাংহাই। এছাড়া ইন্দোনেশিয়ায় বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছেন ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ। পৃথিবীর মানচিত্র থেকে চিরতরে হারিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে ভিয়েতনামের বাণিজ্যনগরী হো-চি মিন সিটি, মিসরের আলেকজান্দ্রিয়া ও ইরাকের বাসরা নগরীও।http://bangla.amarhealth.com/spotlight/14172/-----

'Game changing' tuberculosis vaccine a step closer: Study



Health Desk-30 Oct 2019: A vaccine which could "revolutionise" tuberculosis treatment has been unveiled by researchers.
It is hoped the vaccine will provide long-term protection against the disease, which kills 1.5 million people around the world each year.
The highly contagious disease is caused by bacteria, and the current vaccine, the BCG jab, is not very effective.
However, while initial trials have proved successful, the vaccine is still a few years away from being licensed.
The team of researchers, who come from all over the world, revealed the vaccine, which is made up of proteins from bacteria which trigger an immune response, during a global summit on lung health in the southern Indian city of Hyderabad on Tuesday.
Courtesy: BBC Health

ফেসবুকের নজর এবার স্বাস্থ্য তথ্যে


স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩০ অক্টোবর ২০১৯: চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করা দরকার? মনে করিয়ে দেবে ফেসবুক। স্বাস্থ্য খাতে উপযোগী নানা ফিচার আনছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমটি। এর মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতেও নিজেদের কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ‘প্রিভেনটেটিভ হেলথ’ বা স্বাস্থ্য প্রতিরোধক ব্যবস্থা হিসেবে ফেসবুকে যেসব ফিচার আসবে, এতে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করার সুবিধা থাকবে।

তবে ফেসবুকের এ পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। প্রাইভেসি লঙ্ঘন ও ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়া ফেসবুকের হাতে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের তথ্য কতটুকু নিরাপদ থাকবে, তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।ফেসবুক ঘোষণা দিয়েছে যে তাদের প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্য পরামর্শ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার বিষয়টি মনে করিয়ে দেওয়ার বিষয়গুলো যুক্ত করবে। তবে ফেসবুক দাবি করেছে, রোগীর পরীক্ষার ফল বা রেকর্ড তারা কারও সঙ্গে বিনিময় করবে না। এতে ফেসবুকে স্বাস্থ্য তথ্য ঘিরে উদ্বেগ কমবে।
মানুষের স্বাস্থ্যগত তথ্য পেতে ফেসবুকের পাশাপাশি অন্যান্য প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। ইতিমধ্যে অ্যাপল তাদের হেলথ অ্যাপ চালু করেছে। আমাজন অ্যালেক্সার জন্য চিকিৎসা দক্ষতা যুক্ত করেছে। গুগলও সম্প্রতি ফিটবিট নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে কেনার আগ্রহ দেখিয়েছে।
ফেসবুকের স্বাস্থ্যগত ফিচার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই গুঞ্জন ছিল। তবে কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা কেলেঙ্কারির পর ফেসবুক এ ধরনের উদ্যোগ থামিয়ে দিয়েছিল। এখন ফেসবুক আবার নতুন করে স্বাস্থ্যগত তথ্য নিয়ে কাজ শুরু করেছে।http://bangla.amarhealth.com/spotlight/14161/

মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯

শিশুসাহিত্যিক সুকুমার রায়ের জন্মবার্ষিকী আজ



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩০ অক্টোবর ২০১৯: ১৮৮৭ সালের আজকের এই দিনে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদিতে জন্নগ্রহণ করেন শিশু সাহিত্যিক সুকুমার রায়। এই বাঙালি লেখক একাধারে, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, রম্যরচনাকার ও নাট্যকার। তিনি ভারতীয় সাহিত্যে ‘ননসেন্স রাইম’-এর প্রবর্তক।
সুকুমার রায়ের মায়ের নাম বিধুমুখী দেবী। তিনি ছিলেন ব্রাহ্মসমাজের দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের মেয়ে। পিতা উপেন্দ্রকিশোর ছিলেন শিশুতোষ গল্প ও জনপ্রিয়-বিজ্ঞান লেখক, চিত্রশিল্পী, সুরকার ও শৌখিন জ্যোতির্বিদ।
কলকাতার সিটি স্কুল থেকে এন্ট্রাস পাশ করেন সুকুমার রায়। পরে ১৯০৬ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে রসায়ন ও পদার্থবিদ্যায় বি.এস.সি. (অনার্স) করার পর মুদ্রণবিদ্যায় উচ্চতর শিক্ষার জন্য ১৯১১ সালে তিনি বিলেত গমন করেন। সেখানে আলোকচিত্র ও মুদ্রণ প্রযুক্তির ওপর পড়াশোনা করেন তিনি। পাশাপাশি তিনি ভারতের অগ্রগামী আলোকচিত্রী ও লিথোগ্রাফার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।
১৯১৩ সালে সুকুমার কলকাতাতে ফিরে আসেন। বিলেতে অবস্থানকালে তার বাবা উপেন্দ্রকিশোর জমি ক্রয় করে, উন্নত-মানের রঙিন হাফটোন ব্লক তৈরি ও মুদ্রণক্ষম একটি ছাপাখানা স্থাপন করেন। তখন থেকে সুকুমার ‘সন্দেশ’ নামের ছোটদের একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশনা শুরু করেন। সুকুমার বিলেত থেকে ফেরার কিছুদিনের মধ্যেই তার বাবা মারা যান।
বাবার মৃত্যুর পর ‘সন্দেশ’ পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন সুকুমার। মূলত তখন থেকেই শুরু হয় বাংলা শিশুসাহিত্যের এক নতুন অধ্যায়। পিতার মৃত্যুর পর আট বছর ধরে তিনি ‘সন্দেশ’ ও পারিবারিক ছাপাখানা পরিচালনা করেন।
অসাধারণ সাহিত্য বুননে শিশুতোষ সাহিত্য সম্ভার রচনা করতে থাকেন সুকুমার। রামগরুড়ের ছানা, পাগলা দাশু, আবোল তাবোল ওট্যাশ গরু’র মতো হৃদয়গ্রাহী শিশুসাহিত্যে তিনি আমাদের সাহিত্যভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করেছেন।
তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলী হচ্ছে- পাগলা দাশু, আবোল তাবোল, হেশোরাম হুশিয়ারের ডায়েরি, খাই-খাই, অবাক জলপান, লক্ষণের শক্তিশেল, ঝালাপালা ও অনান্য নাটক, হ য ব র ল, শব্দ কল্প দ্রুম, চলচ্চিত্তচঞ্চরী, ভাষার অত্যাচার ও বহুরুপী।
১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে লেইশ্মানিয়াসিসে (কালাজ্বর) আক্রান্ত হয়ে মাত্র সাঁইত্রিশ বছর বয়সে সুকুমার মৃত্যুবরণ করেন।

ফিলিপাইনে ভূমিকম্পে ৭ জনের মৃত্যু


স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩০ অক্টোবর ২০১৯: ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাতে কমপক্ষে সাতজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পে আরও বহু মানুষ আহত হয়েছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৬। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ভূমিকম্পের আঘাতে বাড়ি-ঘর কেঁপে উঠেছিল। আতঙ্কিত লোকজন বাড়ি-ঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসে।
মিনদানাও দ্বীপে ওই ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছে। ওই একই এলাকায় চলতি মাসে আরও একটি ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ প্রাথমিকভাবে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ৬ দশমিক ৮ বলে জানায়।
স্থানীয় কর্মকর্তারা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের সময় সাত বছর বয়সী এক শিশু এবং তার বাবা (৪৪) পাথরের নিচে চাপা পড়ে মারা গেছেন। কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা প্রকাশ করে জানিয়েছে যে, ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
মানদানাওয়ের রাজধানী দাভাও শহর থেকে ৬০ মাইল এবং বুয়াল এলাকা থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সতর্ক করে জানিয়েছে, কাছাকাছি দ্বীপগুলোতে সুনামি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই ভূমিকম্পে প্রায় ১২শ বাড়ি-ঘর ও স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮ ডেঙ্গু রোগী



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩০ অক্টোবর ২০১৯: রাজধানীসহ সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় অর্থাৎ সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪৮ জন নতুন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে রাজধানীর ৪১টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ১০৪ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ১৪৪ জন রোগী ভর্তি হন।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীসহ সারা দেশে ২৫১ জন নতুন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হন। তার মধ্যে ২৭ অক্টোবর সকাল ৮টা থেকে ২৮ অক্টোবর সকাল ৮টা পর্যন্ত রাজধানীর ৪১টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৮৯ জন ও ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হন ১৬২ জন রোগী।
গত দুই দিনের ব্যবধানে সারা দেশে মাত্র ৩ জন কম ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হন। মঙ্গলবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টারের সহকারী পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, বর্তমানে রাজধানীর ৪১টি হাসপাতালে ৪০৭ জন ও ঢাকার বাইরে ৫২৮ জনসহ বর্তমানে ৯৩৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন। গত ১ জানুয়ারি থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত সারা দেশের হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৯৫ হাজার ৬২০ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৪৯ হাজার ৩৯৯ জন ও ঢাকার বাইরে ৪৬ হাজার ২২১ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৯৪ হাজার ৪৩৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার হাসপাতাল থেকে ৪৮ হাজার ৮০২ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতাল থেকে ৪৫ হাজার ৬৩৫ জন।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) ডেথ রিভিউ কমিটি সর্বশেষ মোট ২৪৮ জন সন্দেহভাজন মৃত ব্যক্তির মধ্যে ১৭১টি মৃত্যুর কারণ রিভিউ করে। তার মধ্যে ১০৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে অভিমত ব্যক্ত করেন ডেথ রিভিউ কমিটি

Proper sanitisation stressed to prevent diseases



Health Desk- 30 Oct, 2019: Officials and experts at a post-rally discussion in Khulna on Tuesday underscored the need for ensuring hygienic sanitisation and maintaining cleanliness to prevent waterborne and other diseases, reports BSS.
They also put stress on ensuring eco-friendly sanitation and safe water for all to protect public health.
They came up with stresses at a meeting held at the conference room of the deputy commissioner’s office coincided with the National Sanitation Month and the World Hand Washing Day-2019.
Khulna Divisional Administration, Khulna District Administration, Khulna City Corporation (KCC) and Department of Public Health and Engineering (DPHE) jointly organised the meeting with the motto of “Clean Hands for All”.
Additional Divisional Commissioner (General) Md. Habibul Haque Khan addressed as the chief guest with Additional Deputy Commissioner (General) Ziaur Rahman in the chair.
Superintendent of DPHE engineer SM Wahedul Islam, Director of Directorate General of Health Services (DGHS) in Khulna Dr. Rasheda Sultana, Executive Engineer of DPHE, Mongla Md. Khairul Hasan, CEO of Khulna City Corporation Palash Kanti Bala, among others, addressed it.
The chief guest said the main objective of national sanitation month and hand washing day is to create awareness among the people about sanitation and health.

গ্রামে চিকিৎসা দেয়ার মানসিকতা বাড়াতে হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ৩০ অক্টোবর ২০১৯: স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, সরকার প্রতিবছর বহুসংখ্যক ডাক্তার নিয়োগ করে যেন শহরের পাশাপাশি গ্রামেও চিকিৎসাসেবা সহজলভ্য হতে পারে। কিন্তু চাকরি হওয়ার পর অনেক চিকিৎসক গ্রামে না থেকে তদবির করে শহরে পদায়ন করে। এতে দেশের গ্রামাঞ্চলে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয় এবং ডাক্তার নিয়োগে সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিচ্যুত হয়।
এবারও সাড়ে চার হাজার ডাক্তার নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। ডাক্তারদের জন্য জিপ গাড়িসহ সব ধরনের সুবিধা দেয়া হচ্ছে। এখন তাদের গ্রামে থেকে চিকিৎসা দেয়ার মানসিকতা অবশ্যই তৈরি করতে হবে।
মঙ্গলবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমআইএস ভবনের ডা. মিলন হলে চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন অপারেশনাল প্ল্যান হতে সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষদের জন্য গাড়ি, হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট অপারেশনাল প্ল্যান থেকে বিশেষায়িত হাসপাতালে অ্যাডভান্স কার্ডিয়াক অ্যাম্বুলেন্স এবং পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের জন্য অ্যাম্বুলেন্স বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে দেশের ১৫টি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের জন্য ১৫টি জিপ গাড়ি, ৫টি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের জন্য ৫টি উন্নত মানের অ্যাম্বুলেন্স এবং ৫টি হাসপাতালে ৫টি অ্যাডভান্স কার্ডিয়াক অ্যাম্বুলেন্স দেয়া হয়।http://bangla.amarhealth.com/country_news/14158/

VNSC students raise awareness on climate change



Health Desk-29 Oct 2019: Students of Viqarunnisa Noon School and College (VNSC) on Monday rallied to raise awareness on climate change.
Over 300 students along with their teachers paraded the school campus in the capital, chanting slogans like, “No pollution, the only solution” and “Pollution-free is the way to be.’’
During the 30-minute programme, they formed a human chain around the school, holding banners with slogans reminding people consequences of indifference to pollution.
VNSC Principal Fouzia Rezwan along with other teachers attended the programme.

3rd International Pediatric Rheumatology Conference- 2019 concludes


Health Desk-29 Oct 2019: The two day event titled ‘3rd International Pediatric Rheumatology Conference- 2019’ ended at Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University on Sunday.
Acting Vice Chancellor of the university Prof Dr Shahana Akhtar Rahman, also child specialist and President of Pediatric Rheumatology Society of Bangladesh, was present in the programme.

সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৯

বাংলাদেশি মেডিকেল ডিভাইস নিয়ে ফোর্বসে প্রতিবেদন



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ২৯ অক্টোবর ২০১৯: বাংলাদেশের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নত প্রযুক্তির ছোঁয়া এখনও পুরোপুরি লাগেনি এবং রোগ নির্ণয়ের জন্য যেসব যন্ত্রের দরকার হয় সেসবও দেশগুলোর নাগালের মধ্যে নেই। এ দেশগুলোর অনেক নাগরিকই যখন চিকিৎসা সেবার নাগালের বাইরে তখন যদি রোগ নির্ণয়ের সুবিধাটুকুও পাওয়া না যায় তবে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনই বা কীভাবে করবে? যেখানে ১৭টি লক্ষ্যের তিন নম্বরেই রয়েছে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের কথা।
তাইতো এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে গেটস ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি এক মাইক্রোবায়োলজিস্ট জোর গলায় বলেছেন, এরইমধ্যে যেই প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে তার অভাবে অন্তত আমাদের শিশুদের ভোগা উচিত নয়।
বছরান্তে গেটস ফাউন্ডেশন গোলকিপারস নামক ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। চলতি বছর সেপ্টেম্বরে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের চাইল্ড হেলথ রিসার্স ফাউন্ডেশনের মাইক্রোবায়োলজিস্ট সেঁজুতি সাহা চিকিৎসা প্রযুক্তির অভাবে বাংলাদেশের শিশুরা কীভাবে স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত হচ্ছেন তেমন উদাহরণ তুলে ধরেছিলেন।
তবে এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য দেশের মধ্যে থেকেই অনেকেই কাজ করে যাচ্ছেন। এমনই এক ব্যক্তির কথা তুলে ধরে এক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে ফোর্বস ম্যাগাজিনে। মহৎ যে উদ্ভাবকের কথা ওই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তার নাম খন্দকার সিদ্দিক-ই রাব্বানী। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা।
তিনি মনে করেন, দেশের মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য শুধু চিকিৎসা প্রযুক্তি আমদানি করাই যথেষ্ট নয়। শুধু অতিরিক্ত টাকার জন্যই যে এমন নির্ভরতা তিনি এড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন তেমনটি নয়। তিনি মনে করেন, চিকিৎসার যন্ত্রাংশগুলো ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট যে আর্দ্রতা, বিদ্যুৎ ছাড়া অন্যান্য যেসব শর্ত থাকে সেগুলো মেনে সব জায়গায় তা ব্যবহার করা নাও যেতে পারে। এছাড়া বিশেষায়িত যন্ত্রাংশগুলো মেরামতের জন্য স্থানীয় লোকবল ছাড়া এগুলো অনেকটাই আবর্জনার মতো।
তার এমন মতের মিল পাওয়া যায় ল্যানসেটের এক গবেষণা প্রতিবেদনেও। কারণ ওই জার্নালে প্রকাশিত এ সংক্রান্ত এক গবেষণা প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, গরিব দেশগুলোকে যেসব চিকিৎসা সংক্রান্ত যন্ত্রাংশ সহায়তা হিসেবে দেয়া হয়েছে তার ৪০ শতাংশই অকেজো। যেমন গাম্বিয়ার একটি হাসপাতালকে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর সহায়তা হিসেবে দেয়া হলেও সেটি অকেজো হয়েই পড়ে আছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সহায়তা গ্রহণকারী দেশগুলোর কাছে এসব যন্ত্রাংশ ই-বর্জ্য ছাড়া কিছুই না।
এসব বিষয় চিন্তা করে রাব্বানী তার ৪০ বছরের ক্যারিয়ারে স্থানীয়ভাবে যেসব যন্ত্র ব্যবহার করা যায় তেমন যন্ত্র উদ্ভাবনে কাজ করেছেন। এমন চিন্তা থেকেই নিচের যন্ত্রগুলো উদ্ভাবন করেছেন তিনি।
কম্পিউটার ভিত্তিক ইকেজি মেশিন: মূলত গ্রামীণ স্বাস্থ্যকর্মীদের কথা বিবেচনা করে এ যন্ত্রটি উদ্ভাবন করেছে রাব্বানীর টিম। এটা ব্যবহার করে স্বাস্থ্যকর্মীরা নিজেরাই রোগীর অবস্থা বোঝা ছাড়াও ইন্টারনেট ব্যবহার করে অন্যস্থানে থাকা চিকিৎসকদের ওই তথ্য দেখাতে পারেন। এছাড়া পরবর্তীতে পাঠানোর জন্য ডাটা সেভ করেও রাখতে পারেন। এই যন্ত্রের ব্যবহার অনেক সহজ হলেও বেশিরভাগ হাসপাতালই বিদেশি যন্ত্র কিনতেই বেশি আগ্রহী বলে জানিয়েছেন রাব্বানী।
কৃত্রিম হাত: এটা দেখতে খুব অসাধারণ না হলেও এর পেছনে ব্যয় মাত্র ২৫ ডলার। এটা ব্যবহার করে লেখা ও টাইপ করা সম্ভব।
সৌরশক্তি চালিত পানি বিশুদ্ধ করার যন্ত্র: দেশের মানুষের জন্য বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত করার কথা চিন্তা করে রাব্বানী ও তার টিম মিলে সৌরশক্তিচালিত এক পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে। তবে এই পদ্ধতি কিছুটা জটিল এবং বাজারের অন্যান্য পানি বিশুদ্ধিকরণ পদ্ধতিগুলোর তুলনায় অনেকটা বেশি সময় নেয়।
পানি বিশুদ্ধিকরণের জন্য শেওলার কাগজ: সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাব্বানীর টিম মিলে পানি বিশুদ্ধিকরণের জন্য এই প্রজেক্টে করছেন। এই পদ্ধতিতে শেওলার কাগজ ব্যবহার করছেন তারা। পানি বিশুদ্ধিকরণের অন্যান্য পদ্ধতিতেও যেসব জীবাণু থেকে যায় এই পদ্ধতি ব্যবহারে সেটুকু জীবাণুও আটকে যাবে। তবে এটা অনেক সময় সাপেক্ষ হওয়ায় তারা এটাকে সহজীকরণের কাজ করছেন।

চুন, সুপারি, খয়ের দিয়ে পান খান? হতে পারে ক্যান্সার !


স্বাস্থ্য ডেস্ক: ২৯ অক্টোবর ২০১৯: আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে পান। অতিথি আপ্যায়নে পান না থাকলে পুরো ব্যাপারটি অসম্পূর্ণ থেকে যায়! আবার অনেকে ধূমপানের নেশা তাড়াতে পান খাওয়ার অভ্যাস করেন। এমনও অনেকে আছেন অন্য খাবার কম থাকলেও চলবে কিন্তু পান না থাকলে চলবে না। এরা সঙ্গেই রাখেন পানের পোটলা। তাদের সাবধান হওয়া উচিত। কেননা পানের আনুষাঙ্গিক থেকে ক্যান্সার ছড়াতে পারে!
পান আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও পানের রয়েছে আরও অনেক গুণ। কিন্তু বিপদটা ওই জায়গায়, যখন পানের সঙ্গে চুন, সুপারি, জর্দা, খয়ের ইত্যাদি খাওয়া হয় তখন। এভাবে পান খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় বলে দাবি করেন ক্যান্সার গবেষক ও চিকিৎসকরা।
আন্তর্জাতিক ক্যান্সার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ফ্রান্সের আইএআরসি’র গবেষকদের মতে, যারা তামাকজাতীয় দ্রব্যাদি, চুন, সুপারি, খয়ের দিয়ে পান খান অন্যদের তুলনায় তাদের ওরাল ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা প্রায় পাঁচ গুণ বেশি! এই সমীক্ষা থেকে জানা যায়, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মশলা ও জর্দা দিয়ে পান খাওয়ার চল অনেক বেশি। যার ফলে বিশ্বের মোট ওরাল ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর ৫৮ শতাংশই দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, সুপারি, চুন, জর্দা দিয়ে পান খেলে মুখের ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় দশ গুণ (৯.৯) গুণ এবং জর্দা ছাড়া শুধু চুন, সুপারি, খয়ের দিয়ে পান খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় আট গুণ (৮.৪ গুণ) বেড়ে যায়। এ ছাড়া ‘সালমোনেলা’ নামে ব্যাক্টেরিয়া বা জীবাণু পান পাতায় বাসা বাঁধে। এই জীবাণু পেটের নানা রোগের জন্য দায়ী।
গবেষণায় চুনে পাওয়া গেছে প্যারা অ্যালোন ফেনল। এই প্যারা অ্যালোন ফেনল মুখে ঘা বা আলসার সৃষ্টি করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ঘা ধীরে ধীরে ক্যান্সারে রূপান্তরিত হয়। এছাড়া কাঁচা সুপারিতে পাওয়া গেছে উচ্চমাত্রার সাইকোঅ্যাকটিভ এলকালয়েড। যা শরীরে প্রচণ্ড উত্তেজনার সৃষ্টি করে। এই সুপারি চিবুলে গরম লাগতে থাকে এবং শরীর ঘেমে যায়।
সুপারি খেলে বেড়ে যেতে পারে হাঁপানির সমস্যা এবং হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ। তাই বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু পান পাতা তেমন ক্ষতিকর না হলেও, পান খাওয়ার আনুষাঙ্গিক উপাদানগুলো মুখে ক্যান্সারের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।

ফিলিপাইনে ৬ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ২৯ অক্টোবর ২০১৯: দক্ষিণ ফিলিপাইনে ৬ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৪ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। তাত্ক্ষণিকভাবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
ফিলিপাইন ইনস্টিটিউট অব ভলকানোলজি অ্যান্ড সিসমোলজি জানায়, দক্ষিণ ফিলিপাইনের ম্যানিলা থেকে ৯২২ কিলোমিটার দক্ষিণে কোটাবাটো প্রদেশের তুলুনান শহরের উত্তর-পূর্বে ছিল ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল।  
গত এক সপ্তাহ আগে দেশটির একই অঞ্চলে আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সাতজন নিহত হয়েছিল।

Stroke recovery clue from patient walking speed



Health Desk-29 Oct 2019: World-leading research is helping scientists find new ways of trying to help younger people who have had a stroke get back to work.
The study led by Manchester Metropolitan University found the speed a patient can walk is a major factor in determining how likely they are able to return to the workplace.
Researchers have been working with physiotherapists and patients in Wales.
It includes moving rehabilitation outdoors, including the Brecon Beacons.
The average age to have a stroke in the UK is 72 for men and 78 for women.
But there has been a 40% worldwide rise in people under 65 who have strokes in the last decade, according to the researchers.
http://amarhealth.com/good-news/4604/Strokerecoverycluefrompatientwalkingspeed

২০২১ সালের মধ্যে দেশের ৫১টি জেলা ম্যালেরিয়ামুক্ত হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ২৯ অক্টোবর ২০১৯: স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ২০২১ সালের মধ্যে ৫১টি জেলা এবং ২০৩০ সালে বাংলাদেশকে ম্যালেরিয়ামুক্ত ঘোষণা করা হবে।
সোমবার রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কালের কণ্ঠ কনফারেন্স রুমে ‘ম্যালেরিয়া নির্মূলে অগ্রগতি ও ভবিষ্যৎ করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন,বাংলাদেশে বর্তমানে মাত্র ৭ হাজারের মতো ম্যালেরিয়া রোগী আছে, যা ২০১০ সালের তুলনায় ৮২ ভাগ কম এবং ম্যালেরিয়া রোগে মৃত্যুর হার ২০১০ সালের তুলনায় ৪৮ ভাগ কম।
তিনি বলেন, দেশে ১৩টি জেলায় ম্যালেরিয়ার অস্তিত্ব আছে, মাঠ পর্যায়ে সরকারি চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়েছে ৯২ ভাগ মানুষের যা ২০১০ সালের তুলনায় ৮৫ ভাগ বেশি। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে ম্যালেরিয়ামুক্ত ঘোষণা করতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ, কালের কণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ম্যালেরিয়া বিশেষজ্ঞ ও সাবেক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এম এ ফয়েজ, সাবেক এনপিও ডা. এ মান্নান আলী, প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অফিসার ডা. এ এস এম আলমগীর, বিসিসিএম কো-অর্ডিনেটর মনোজ কুমার বিশ্বাস প্রমুখ।

DoE fines oil tanker owner Tk 3 crore



Health Desk-28 Oct, 2019: Department of Environment Sunday fined owner of an oil tanker Tk 3 crore for polluting the environment by spilling oil in Karnaphuli River.
On Friday, oil tanker “Desh-1”, which carried fuel for power stations, developed a leak following  collision with  a lighter vessel,“City-38”, at Dolphin Jetty-3 of the river. Around 10 tonnes of oil spilled in the river.
CPA in a clean-up operation removed the oil from the river, using four vessels and two boats, said officials.
Owners of both Desh-1 and City-38 appeared at the DoE, Chattogram office for a hearing, said Azadur Rahman Mallick, director of DoE (Chattogram metropolitan area). The oil tanker owner has been instructed to pay the fine immediately, he said.
In another hearing, DoE fined Super Knitting and Dyeing Industries Limited at Nasirabad in the city Tk 5.12 lakh for damaging the environment through discharging effluents into waterbody, he said.
DoE also fined Smart Group Limited Tk 6.40 lakh for razing hill in Fatehabad Thandachhari area in Hathazari.
On Sunday, DoE fined Samabay Abasik Private Limited Tk 2.05 lakh in West Sholashahar area and Epic Development Limited Tk 96,000 in Perceval Hill area of Chawkbazar over similar offence. DoE also fined CSS Corporation Limited Tk 2.40 lakh over air pollution.
http://amarhealth.com/Health-Crime/4603/DoEfinesoiltankerownerTk3crore

HC asks govt why no baby care corners in public places



Health Desk-28 Oct, 2019: The High Court Sunday issued a rule asking the government to explain in four weeks why it should not be directed to take necessary steps to set up breast feeding and baby care corners at all public places.
After a writ petition was filed by advocate Ishrat Hasan and her nine-month-old child Umair Bin Sadi, the HC bench of Justice Moyeenul Islam Chowdhury and Justice Khandaker Diliruzzaman came up with the rule.
The court asked the authorities concerned of the government to show-cause why the women and children affairs ministry would not be ordered to formulate a guideline to establish breastfeeding and baby care corners at all work places, shopping malls, airports, bus stops and railway stations, and public, private and autonomous institutions across the country.
Ishrat had asked for the court’s permission to allow her baby to be a petitioner, as all citizens of the country are allowed to file a writ.
Earlier on October 24, the HC bench granted her the permission.
The writ petition said that mothers feel uneasy to feed their children at workplaces and other public places as there is no specific breastfeeding and baby care corner.
It further stated that Prime Minister Sheikh Hasina in 2009 had directed the authorities concerned to establish breastfeeding corners and day care centres at all public and private workplaces in order to ensure safe motherhood and that children are raised in a healthy environment.
But the directives of the PM are yet to be fully implemented, the petition said.
The petitioners prayed to the HC to pass necessary orders in this regard.
http://amarhealth.com/kids-corner_3/4602/HCasksgovtwhynobabycarecornersinpublicplaces

ডায়বেটিস ও হার্টের রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারি করমচা




স্বাস্থ্য ডেস্ক: ২৮ অক্টোবর ২০১৯: করমচা ফলটি অনেকের কাছেই অপরিচিত। কিন্তু অপরিচিত এই ফলটি নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর। ফলটি দেখতেও বেশ আকর্ষণীয়। পুষ্টিগুণ সম্পন্ন করমচায় রয়েছে, শর্করা, প্রোটিন, ভিটামিন ‘সি’, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার প্রভৃতি। যাদের রক্তে পটাশিয়ামের পরিমাণ কম, তারা নিয়মিত এই ফলটি খেতে পারেন। এর অনেক ঔষধি গুণও রয়েছে। যা অনেক রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। করমচাতে কোনো ফ্যাট বা কোলেস্টেরল নেই। তাই ডায়াবেটিস ও হার্টের রোগীদের জন্য এ ফল খুবই উপকারি। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক করমচার আরো গুণাগুণ সম্পর্কে-
১. করমচা গাছের মূলে রয়েছে হৃদরোগ নিরাময়ে উপকারি ক্যারিসোন, বিটাস্টেরল, ট্রাইটারপিন, ক্যারিনডোনা ও লিগনাম। এসব উপাদান রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। শরীরের অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ কমাতেও করমচা সাহায্য করে।
২. ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৩. এর ভিটামিন ‘সি’ খাবারের রুচি বাড়িয়ে তোলে।
৪. সর্দি-জ্বর নিরাময়ে বেশ সহায়ক করমচা।
৫. করমচা বাতরোগ ও ব্যথাজনিত জ্বর নিরাময়ে উপকারি।
৬. স্কার্ভি, দাঁত ও মাড়ির নানা রোগ প্রতিরোধ করে।
৭. করমচাতে উপস্থিত ভিটামিন ‘বি’ শরীরের চুলকানিসহ ত্বকের নানা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৮. যকৃৎ ও কিডনি রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এর পটাশিয়াম শরীরের বর্জ্য পরিষ্কারে সহায়তা করে।
৯. কৃমিনাশক হিসেবেও কাজ করে করমচা। তাছাড়া পেটের নানা ধরনের অসুখও নিরাময় করে।
১০. ক্লান্তি ও বারবার হাই তোলা থেকে মুক্তি পেতে করমচার রস বেশ কাজে দেয়।
১১. করমচা চোখের জন্য খুবই উপকারি।
১২. করমচা কার্বোহাইড্রেট কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
১৩. করমচা গাছের পাতা সেদ্ধ করে সেই পানি পান করলে কালাজ্বর দ্রুত নিরাময় হয়।

রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯

সাড়ে চার হাজার নতুন ডাক্তার নিয়োগ দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ২৮ অক্টোবর ২০১৯: অল্প সময়ের মধ্যে ১০ হাজার ডাক্তার নিয়োগ দেয়ার কথা জানালেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এমপি।
সারাদেশেই জেলা ও উপজেলা হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার ও নার্সের স্বল্পতা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন দশ হাজার ডাক্তার নিয়োগের ব্যবস্থা করতে। এ বছর কিছুদিনের মধ্যেই সাড়ে চার হাজার ডাক্তার নিয়োগ দেয়া হবে। বাকি সাড়ে পাঁচ হাজার ডাক্তার নিয়োগ দেয়া হবে আগামী বছর। আশা করা হচ্ছে, নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হলে স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে আর সমস্যা থাকবে না।
রোববার দুপুরে টাঙ্গাইলে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের নবনির্মিত ছয় তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের ফলক উন্মোচন শেষে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ সব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আমরা দেশের সকল শিশুকে ভ্যাকসিন দিয়েছি। এ কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিকভাবে ভ্যাকসিন হিরো খেতাব পেয়েছেন। এটা আমাদের গর্ব।
তিনি বলেন, টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের পূর্ণাঙ্গ রূপ প্রায়ই হয়ে গেছে। আশা করছি শেখ হাসিনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কার্যক্রম তাড়াতাড়িই শুরু হবে। ডাক্তার, নার্স ও যন্ত্রপাতির ব্যবস্থা সময় মতোই করা হবে বলে তিনি জানান।
এ সময় টাঙ্গাইল-৫ আসনের এমপি ছানোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইল-২ আসনের এমপি তানভীর হাসান ছোট মনির, টাঙ্গাইল-৬ আসনের এমপি আহসানুল ইসলাম টিটু, টাঙ্গাইল-৮ আসনের এমপি জোয়াহেরুল ইসলাম ও শেখ হাসিনা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ নুরুল আমীন মিঞা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মশক নিধনে ‘অকার্যকর’ ওষুধ এখনও ব্যবহার করছে ডিএনসিসি



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ২৮ অক্টোবর ২০১৯: ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে নতুন ওষুধ ব্যবহার করতে প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি উচ্চ আদালতের নির্দেশ রয়েছে। সে অনুযায়ী বিশেষ বিমানযোগে চীন ও ভারত থেকে নতুন ওষুধ আমদানি করে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি ও ডিএসসিসি)। এজন্য পৃথক দুটি টেকনিক্যাল কমিটিও গঠন করা হয়। কিন্তু কিছু দিন যেতে না যেতেই আবারও পুরনো ‘অকার্যকর’ ওষুধ ব্যবহার করছে ডিএনসিসি। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে ও মাঠপর্যায়ে সরেজমিনে গিয়ে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। তবে ডিএনসিসি বলছে, তারা পুরনো ওষুধের পাশাপাশি নতুন ওষুধও ব্যবহার করছে।
গত ৭ আগস্ট এডিস মশার বংশ বিস্তার রোধে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোমিনুর রহমান মামুন বলেন, ‘বেশ কয়েকটি উপাদানের সংমিশ্রণে আমরা একটি ওষুধ ব্যবহার করি। তার মধ্যে একটি উপাদান নিয়ে এক ব্যক্তি গবেষণা করেছে। ওই গবেষণায় দেখা গেছে, ওষুধের একটি উপাদান অকার্যকর। বাকি দুটি উপাদানের কার্যকারিতা আছে। তবে ওই ওষুধটি আমাদের নিজস্ব ফিল্ড পরীক্ষা, প্ল্যান প্রোটেকশন উইংয়ের পরীক্ষা ও আইইডিসিআরের পরীক্ষায় কার্যকরিতা পাওয়া গেছে। পরে তারা মিডিয়াতে এটা ছড়িয়ে দেন। তখন আমাদের মেয়র মহোদয় বলেছেন, যেহেতু অভিযোগ আছে, তাই এর চেয়েও যদি বেশি কার্যকর ওষুধ পাওয়া যায়, আমরা সেটি ব্যবহার করবো।’
এর পর চীনের নানজিং ইকো ফার্ম বায়োটেকনোলজি লিমিটেড থেকে ম্যালাথিউন ওষুধ আমদানি করে ডিএনসিসি। এজন্য বিশিষ্ট কীটতত্ত্ববিদ মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশারের নেতৃত্বে একটি কারিগরি কমিটি গঠন করে ডিএনসিসি।
অভিযোগ উঠেছে সেই অকার্যকর পুরনো ওষুধ ব্যবহার বন্ধ করেনি ডিএনসিসি, বিষয়টি স্বীকার করেছেন ডিএনসিসির মশক সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির প্রধান।
http://bangla.amarhealth.com/healthcrime

২৮ অক্টোবর’৭১: মুক্তিবাহিনী পাকসেনাদের ওপর তীব্র আক্রমণ চালায়


ডেস্ক রিপোর্ট: ২৮ অক্টোবর’ ১৯: ২৮ অক্টোবর ১৯৭১ সাল, এদিন ২নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর ১০ম বেঙ্গলের তিনটি কোম্পানী গোলন্দাজ বাহিনীর সহায়তায় নিলক্ষী ঘাঁটিতে অবস্থানরত পাকসেনাদের ওপর তীব্র আক্রমণ চালায়। তিন ঘন্টা যুদ্ধের পর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রচন্ড চাপে টিকতে না পেরে পাকসেনারা নিলক্ষী ঘাঁটি পরিত্যাগ কওে পিছু হটে। মুক্তিযোদ্ধা নিলক্ষী ঘাঁটি পুর্নদখলের পর প্রতিরক্ষাব্যূহ মালিবিল ও গাবতলী পর্যন্ত সম্পসারিত করে।১নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর একটি এ্যামবুশ দল গুতুমার কাছে পাকসেনাদের একটি বাঙ্কারে এল.এম. জি-র সাহায্যে আক্রমণ চালায়।এতে বাঙ্কার টহলরত ১ জন পাকসেনা নিহত হয়।
আক্রমণ শেষে মুক্তিযোদ্ধারা নিরাপদে নিজেদের অবস্থানে ফিরে আসে।সিলেটে মুক্তিবাহিনী পাকবাহিনীর দুর্ভেদ্য ধলাই ঘাঁটির ওপর প্রচন্ড আক্রমণ চালায়। পাকসেনারা পালাটা আক্রমণ চালালে উভয়পক্ষের মধ্যের তুমুল সংঘর্ষ হয়। এই যুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধা সিপাহি হামিদুর রহমান শহীদ হন। অপরদিকে পাকবাহিনীর অনেক সৈন্য হতাহত হয়।সিলেটে ‘জেড’ ফোর্সের ‘বি’ কোম্পানী আর্টিলারীর সাহায্যে পাকবাহিনীর পাত্রখোলা চা ফ্যাক্টরী ঘাঁটি আক্রমণ করে। এতে পাকসেনা সম্পূর্ণরূপে পর্যুদস্ত হয়। মুক্তিযোদ্ধারা পাত্রখোলা চা ফ্যাক্টরী পাকসেনা ঘাঁটি দখল করে।

শিশু জাইমার চিকিৎসায় ৩ লাখ টাকা দিতে হাইকোর্টের আদেশ



স্বাস্থ্য ডেস্ক: ২৮ অক্টোবর ২০১৯: ছয় বছরের শিশু জাইমা নেওয়াজের চিকিৎসার জন্য তিন লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে এমভি ইয়াদ লঞ্চ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। লঞ্চের ধাক্কায় শিশু জাইমার পায়ের পাতা কাটা পড়ায় ১৫ দিনের মধ্যে ওই অর্থ দিতে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।
রবিবার একটি রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
জনস্বার্থে গত ২৪ অক্টোবর মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিস কেন্দ্র রিট আবেদনটি দায়ের করে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আনিসুল ইসলাম ও শাহীনুজ্জামান শাহীন।
একইসঙ্গে শিশু জাইমার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন বেআইনি হবে না এবং শিশুটির চিকিৎসাসহ তার পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়েও রুল জারি করা হয়েছে।
নৌপরিবহন সচিব, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান ও লঞ্চ কর্তৃপক্ষসহ বিবাদীদের আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
২০১৭ সালের ২৯ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা লঞ্চ টার্মিনালে এমভি ইয়াদ লঞ্চের ধাক্কায় শিশু জাইমার এক পায়ের পাতা কাটা পড়েছিল।