রবিবার, ২৬ জুলাই, ২০২০

রবি চৌধুরী করোনায় আক্রান্ত



আমার বিনোদন ডেস্ক: বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী রবি চৌধুরী। বর্তমানে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি আছেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিল্পী নিজেই।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে রবি চৌধুরী লিখেছেন, ‘করোনা আমাকে ভালোবেসেছে। তাই কারও ফোন রিসিভ করতে পারছি না। কিছু মনে করবেন না। যদি পারেন দোয়া করবেন, দোয়া চাই। দেখা হবে, আবার গানে গানে ইনশাল্লাহ।’
দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন রবি চৌধুরী। সম্প্রতি তিনি প্রকাশ করেছেন ‘জাতীয় বেয়াদব’ শিরোনামের একটি গান। কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি গানটির কথা ও সুর করেছেন শিল্পী নিজেই। আর সংগীতে ছিলেন অপু রায়হান। যা ইতিমধ্যেই আলোচনায় এসেছে।
http://bangla.amarhealth.com/amar-binodon/15734/

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫০তম জন্মদিন আজ



ডেস্ক রিপোর্ট, ২৭ জুলাই, ২০২০: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫০তম জন্মদিন সোমবার (২৭ জুলাই)।
মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে ২৭ জুলাই ঢাকায় পরমাণু বিজ্ঞানী এমএ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনা দম্পতির ঘরে জন্ম নেন তিনি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ‘জয়’ নাম রাখেন তার নানা শেখ মুজিবুর রহমান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়।
পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে।
সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোক প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তাদের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন সজীব ওয়াজেদ জয়।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্লোগানটি যুক্ত হয় তার নেপথ্যে ছিলেন জয়। পরবর্তী সময়ে পর্দার অন্তরালে থেকে গোটা দেশে তথ্য-প্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ।
২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর সজীব ওয়াজেদ জয়কে অবৈতনিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেয়া হয়।
বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষাবিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি।
দেশ গঠনে তরুণদের মতামত, পরামর্শ শুনতে জয়ের ‘লেটস টক’ ও ‘পলিসি ক্যাফে’ দুটি প্রোগ্রাম ইতিমধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।
এছাড়া তিনি তরুণ উদ্যোক্তা ও তরুণ নেতৃত্বকে একসঙ্গে যুক্ত করার পাশাপাশি প্রশিক্ষিত করতে তরুণদের বৃহত্তম প্ল্যাটফরম ‘ইয়াং বাংলার’ সূচনা করেন।
লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে।
ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি।
ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে তার পরিচিতি ছড়িয়ে পড়েছে।
http://bangla.amarhealth.com/Celebrity-health-/15732/-----

৮টি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা পেলো বিএসএমএমইউ



ডেস্ক রিপোর্ট, ২৭ জুলাই, ২০২০: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়কে (বিএসএমএমইউ) করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য ৮টি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা মেশিন দিয়েছে প্রিমিয়ার সিমেন্ট। 
রোববার দুপুর ১২টায় বিএসএমএমইউ’র ডা. মিল্টন হলে ৮টি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা মেশিন গ্রহণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া।
অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট দেশের এই দুর্যোগময় মুহূর্তে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো যদি এগিয়ে আসে তাহলে সবাই মিলে এই ভাইরাসটিকে মোকাবিলা সম্ভব হবে। 
এসময় তিনি ৮টি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা মেশিন দেওয়ার জন্য প্রিমিয়ার সিমেন্ট লিমিটেডকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান। 
প্রিমিয়ার সিমেন্টের সিইও তারিক কামাল বলেন, করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর জন্য অত্যাবশ্যকীয় এই যন্ত্রটির চাহিদা ভাইরাসের প্রাদুর্ভারের পর বহুগুণে বেড়েছে। এখনো রোগীর সংখ্যা ক্রমবর্ধমান। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় হাসপাতাল, শয্যা সংখ্যা ও আইসিইউ সুবিধা অপ্রতুল্য। এ কারণে এ ধরনের কাজে প্রিমিয়াম সিমেন্ট লিমিটেড এগিয়ে এসেছে। 
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএসএমএমইউ’র প্রক্টর অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোজাফফর আহমেদ, প্রিমিয়ার সিমেন্টের ডিজিএম (মার্কেটিং) ফেরদৌস আমিন প্রমুখ।
http://bangla.amarhealth.com/goodnews/15730/